Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ফটোগ্যালারি


Eid celebration at rangpur museum
17 March
১৬ ডিসেম্ব-২০২৩ এর ছবি
সীতা কোট বিহার ( নবাবগঞ্জ,দিনাজপুর ) পরিদর্শন | সাথে ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( অতি. দা.) নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর এবং অফিসার ইনচার্জ , নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর । এই প্রত্নস্থলটি স্থানীয়ভাবে সীতার বাসস্থান হিসেবে পরিচিত। দিনাজপুর মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত ‘সীতাকোট বিহারে খননকার্য করা হয়। এর পিছনে কিছু ইতিহাস আছে। তদানীন্তন দিনাজপুর জেলার প্রশাসক মিঃ ষ্ট্রং কর্তৃক রচিত ও ১৯১২সালে প্রকাশিত দিনাজপুর জেলার গেজেটিয়ারে এ স্থানকে রামায়নের সীতাদেবীর দ্বিতীয় বনবাসকালের আশ্রয়স্থল বলে বর্ণনা করা হয়েছে জনশ্রতিকে ভিত্তি করে। দিনাজপুর জেলার এককালের প্রশাসক ও বিখ্যাত প্রন্ততত্ত্ববিদ মিঃ ওয়েস্টমেকট (Mr. Westmacott) ১৮৭৪ সালের দিকের এক বর্ণনায় এ স্থানকে একটি বাঁধান পুকুর বলে অভিহিত করে গেছেন। ১৯৬৮ এবং ১৯৭২-১৯৭৩ সালে এই প্রত্নস্থলে উৎখনন পরিচালনা করে ৬৫ x ৬৫ মিটার পরিমাপের বর্গাকৃতি একটি বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষসহ বেশ কিছু হস্তান্তরযোগ্য প্রত্নবস্তু আবিস্কৃত হয়। প্রতিটি কক্ষের সামনের দিকে ১টি করে প্রবেশ পথ আছে। বিহারের কেন্দ্র স্থলে বারান্দা দ্বারা পরিবেশিত ৪২.৩৮মিঃ x ৪১.১১মিঃ আয়তনের আঙ্গিনা আছে। বাংলাদেশের একমাত্র কেন্দ্রীয় মন্দির বিহীন এ বৌদ্ধ বিহারের পূর্ব দক্ষিণ ও পশ্চিম বাহুর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ৩টি কক্ষ উপসানালয় হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বহিারটতিে ৪১টি কক্ষ ছলি । এই বিহারের ৩টি নির্মাণ পর্যায় পরিলক্ষিত হয়। তবে আকার আয়তনরে দকি দিয়ে সীতাকোট বহিাররে সঙ্গে বগুড়ায় অবস্থতি ভাসু বিহারের অনকে মিল রয়েছে। গঠন প্রণালী অনুযায়ী সম্ভবত এ বিহারটি ৪র্থ শতাব্দিতে নির্মিত হয়েছিল।
সীতা কোট বিহার ( নবাবগঞ্জ,দিনাজপুর ) পরিদর্শন | সাথে ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( অতি. দা.) নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর এবং অফিসার ইনচার্জ , নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর । এই প্রত্নস্থলটি স্থানীয়ভাবে সীতার বাসস্থান হিসেবে পরিচিত। দিনাজপুর মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত ‘সীতাকোট বিহারে খননকার্য করা হয়। এর পিছনে কিছু ইতিহাস আছে। তদানীন্তন দিনাজপুর জেলার প্রশাসক মিঃ ষ্ট্রং কর্তৃক রচিত ও ১৯১২সালে প্রকাশিত দিনাজপুর জেলার গেজেটিয়ারে এ স্থানকে রামায়নের সীতাদেবীর দ্বিতীয় বনবাসকালের আশ্রয়স্থল বলে বর্ণনা করা হয়েছে জনশ্রতিকে ভিত্তি করে। দিনাজপুর জেলার এককালের প্রশাসক ও বিখ্যাত প্রন্ততত্ত্ববিদ মিঃ ওয়েস্টমেকট (Mr. Westmacott) ১৮৭৪ সালের দিকের এক বর্ণনায় এ স্থানকে একটি বাঁধান পুকুর বলে অভিহিত করে গেছেন। ১৯৬৮ এবং ১৯৭২-১৯৭৩ সালে এই প্রত্নস্থলে উৎখনন পরিচালনা করে ৬৫ x ৬৫ মিটার পরিমাপের বর্গাকৃতি একটি বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষসহ বেশ কিছু হস্তান্তরযোগ্য প্রত্নবস্তু আবিস্কৃত হয়। প্রতিটি কক্ষের সামনের দিকে ১টি করে প্রবেশ পথ আছে। বিহারের কেন্দ্র স্থলে বারান্দা দ্বারা পরিবেশিত ৪২.৩৮মিঃ x ৪১.১১মিঃ আয়তনের আঙ্গিনা আছে। বাংলাদেশের একমাত্র কেন্দ্রীয় মন্দির বিহীন এ বৌদ্ধ বিহারের পূর্ব দক্ষিণ ও পশ্চিম বাহুর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ৩টি কক্ষ উপসানালয় হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বহিারটতিে ৪১টি কক্ষ ছলি । এই বিহারের ৩টি নির্মাণ পর্যায় পরিলক্ষিত হয়।  তবে আকার আয়তনরে দকি দিয়ে সীতাকোট বহিাররে সঙ্গে বগুড়ায় অবস্থতি ভাসু বিহারের অনকে মিল রয়েছে। গঠন প্রণালী অনুযায়ী সম্ভবত এ বিহারটি ৪র্থ শতাব্দিতে নির্মিত হয়েছিল।